জানা যাবে
চন্দন আচার্য
তার ব্যাখ্যা জানা নেই , মেলে না তো তত্ত্ব চুলচেরা
অসীমের নিবিড়তা অতিঘন সময় হনন
মহাশূন্য জমে গিয়ে শূন্যতায় করে ঘোরাফেরা
বস্তুরাশি শক্তিকণা জুড়ে গিয়ে শূন্য আয়তন ।
চারঘর মিলেমিশে গড়ে তোলে গোলকের গাথা
অদেখা বর্তুল খণ্ড বিন্দুবৎ শূন্য পরিসর
তাকে ঘিরে মিশে আছে রহস্যের নানা উপকথা
অনন্যতা নাম যার থাকে সে তো কুহকের ঘর ।
মায়ার চাদর গায়ে আসে সেতো শীতের দুপুরে
মাঝে মাঝে দেখা যায় রেঁস্তোরায় চায়ের টেবিলে
আমি শুনি পদধ্বনি ভেসে আসা কালের নূপুরে
কখনও বা মুখোমুখি চেয়ে থাকা দুজনায় মিলে ..
একদিন খুলে যাবে অবরুদ্ধ মহাকাল দ্বার
সরবে চাদর তার , জানা যাবে গোপন ভাঁড়ার ।