নক্ষত্রপুঞ্জের মধ্যে থেকে
চ য় ন ভৌ মি ক
অগ্নিশুদ্ধির অনতিদূরে মৃত্যু শীতলতা
অশনি সংকেত দেয়।
এত পুজো, এত ধুপ, শ্বেত পরিধান
মালা, চন্দনকাঠ..
এ’সব বাস্তব? এত সহ্য,
পরিত্রাণ-সুবাস – শ্লেষ দেয়;
খুলে মেলে ধরে,
বিষয়ের উজ্জ্বল রিপু।
এসবই প্রতিবিম্ব হয়ে ছুঁয়ে যাবে।
পাটকাঠি হাতে প্রদক্ষিণ, আহ্নিকগতি
শেষ হবে একদিন।
সূর্যও উঠবে রোজ, কীর্তনখোলার মাঠে
হরিধ্বনি ছুঁড়ে, বৃষ্টিও আসবে কখনও,
অন্দরমহলে বেড়ে উঠবে
‘নৈব নৈব চ ‘ সংক্রান্ত বেদনা।
মেনে নিতে হবে, ব্যথা চেপেই
মেনে নিতে হবে
মান্য করার অহেতুক নাশ
ভিজে যাবে – সেই
বন্দরে উড়তে থাকা বিদায়ী রুমাল
আর পিছনে ফিরেও তাকাবে না তুমি।।