বর্ষা বিদায় নেবার জন্য তল্পিতল্পা গুছিয়ে নিচ্ছে আর তার মধ্যেই শরতও চুপি চুপি এসে পড়েছে, বিকেলের আলোয় তাই কেমন সোনা সোনা রং। তবু আনন্দ নেই। এমনই অস্বাভাবিক আশংকাজনক পরিস্থিতি। তার মধ্যেও ভালো থাকার চেষ্টা চালিয়ে যেতে হয় আমাদের। সাহিত্য প্রেমী মানুষ সাহিত্য়কে নিয়েই বাঁচে তাই এর মধ্যেই আবারো পথ চলতে শুরু করেছে এক সময়ের লিটল ম্যাগাজিন “অবেক্ষণ”। এখন সে ” অবেক্ষণ পত্রিকা ডট কম” অনলাইন। সম্পাদনার দায়িত্ব আমি উপহার পেলেও, এ অনেক কঠিন কাজ। কাজটা কঠিন হয়নি কারণ আমার সহকর্মী হিসেবে আছেন হিন্দোল গোস্বামী। ওয়েবসাইট তৈরি থেকে সাজানো সবটাই হিন্দোলের কৃতিত্ব । পত্রিকার জন্য সু পরামর্শ দিয়েছেন, পরিকল্পনা সহজ করতে সাহায্য করেছেন যাঁরা, তাঁরা হলেন ভূমিকা গোস্বামী, অনিন্দ্য গোস্বামী, ইন্দ্রাণী দত্ত পান্না। এঁরাই হলেন অবেক্ষণ গোষ্ঠী। এছাড়াও বেশ কয়েকজন শুভানুধ্যায়ী বিভিন্ন ভাবে আমায় সু পরামর্শ দিয়েছেন।
আজ, সাপ্তাহিক ভাবে পত্রিকার প্রথম প্রকাশ। কবিতা, ছোটগল্প, অনুগল্প, ধারাবাহিক জীবন কথা, নতুন সংযোজিত সাম্প্রতিক কলাম, পত্রিকা প্রসঙ্গে ইত্যাদি থাকছে এই সংখ্যায়। এই পত্রিকা বাংলার পত্রিকা। অন্য রাজ্যের বাঙালি, প্রবাসী বাঙালি, প্রতিবেশী দেশের বাঙালি সকলকেই স্বাগত। সকলেই লিখছেন । সকলের শুভেচ্ছায় এবং সাহচর্যে পত্রিকার জয়যাত্রা অব্যাহত থাকবে এই কামনা করি।
অবেক্ষণ পত্রিকার সমস্ত পাঠক এবং লেখকের কাছে আমি কৃতজ্ঞ, সকলের সহযোগিতা না পেলে পত্রিকা চালিয়ে নিয়ে যাওয়া সম্ভব ছিলনা। এভাবেই সঙ্গে থাকুন। ভালোবেসে লিখুন। ভালোবেসে পড়ুন। নমস্কার।
ছোট্ট, সহজ ও সুন্দর
ধন্যবাদ
অপূর্ব সম্পাদকীয়। সঙ্গের বৃষ্টি ভেজা সবুজ আর সবুজ পটভূমি। আর মাত্র কয়েকটা দিন অপেক্ষা করলে পেয়ে যাবো সাদা কাশ শরতের বাতাসে একের গায়ে ঢলে পড়ছে। তখন হয়তোবা আমরা করোনার আতঙ্ক থেকে মুক্ত হয়ে নিতে পারবো মুক্ত বাতাস।
যাঁরা বাংলা ভাষাকে ভালবাসে সত্যিই তাঁঁদের জন্য আদরনীয় হবে অবেক্ষণ।অনেক শুভেচ্ছা আর ভালবাসা অবেক্ষণ ও তার সম্পাদিকাকে।
ধন্যবাদ। প্রণাম জানাই।