আবাস কীর্তনীয়া
চিরঞ্জীব হালদার

অনেক দিনের পর
আলতা রঙের মাটি আর দোয়াতদানির সাথে মোলাকাত।
ভিতরের জাঁদরেল কালি আর লক্ষীমন্ত একাকার পা।
ঝড় ওঠার পর মশারীর ভেতরের মানুষ ও
দধিকর্ম একাকার।
এরা একটি দ্বীপ আর তৎসংলগ্ন বন্দরের
সমস্ত ছায়াময় ভারিক্কে নির্মেদ দিগন্ত।
‘ক’ কে জিজ্ঞেস করলে কিছুই বলবেনা।
দন্ত ‘ন’য়ের নাভির চারপাসে কেন ক্ষত চিহ্ন
জিজ্ঞেস করলে হাসি আর থামায় না।
এখন ও কি কোমল নিষাদে মা গাভী টা
টানটান দাঁড়িয়ে থাকে। হাম্বা ছাড়াই কি নির্মিত হয় দধি দোহন।
বলো দ্বীপ বলো তোমার পালক আর
মেসোপটেমিয়ার বিন্দুতে কত গুলো শহীদ ছায়ার বসবাস।
এখন ও কি রাত্রি কঙ্কনে ডিঙির কলতানে
সহজ পাঠ আদিম সাওয়ার।
আমরা গুনাগার ও আবাস কীর্তনীয়া।
খুব ভালো লাগলো।
” বলো দ্বীপ বলো তোমার পালক আর
মেসোপটেমিয়ার বিন্দুতে কত গুলো শহীদ ছায়ার বসবাস।”
অনবদ্য ।
খুব ভালো লাগলো।
“বলো দ্বীপ বলো তোমার পালক আর
মেসোপটেমিয়ার বিন্দুতে কত গুলো শহীদ ছায়ার বসবাস।”
অনবদ্য।
ভাল লাগল।
খুব ভালো লাগলো।