অতীতের অবেক্ষণ থেকে
রাধাকৃষ্ণ গোস্বামী(রাধু)
অতীতের সবগুলো অবেক্ষণপত্রিকার সবগুলো সংখ্যা আমার কাছে নেই, কেননা বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন কারণে পত্রিকার হাত বদল হয়ে বারবার আমার কাছেই ফিরে এসেছে। সমাজ জীবন যাত্রা মঙ্গলের কথা অবেক্ষণ চিরকালই ভাবনা চিন্তা করেছে এবং এখনো করে থাকে। জানুয়ারি ১৯৯৭ অবেক্ষণের ২৭ বর্ষে লেখা হয়েছিল:-একটি আবেদন, মেট্রো রেল “কলকাতার মেট্রোরেল আমাদের গর্ব। অফিস যাতায়াতও অনেক সুবিধে হয়েছে। শুধু দমদম জংশন থেকে উপরের ট্রেন সংখ্যা বাড়লে এবং দমদম-কে টার্মিনাস করে ব্যারাকপুর নৈহাটী, বারাসাত বনগাঁর জন্য শাটল ট্রেন হলে অফিস যাতায়াতের আরও বেশি সুবিধে হয়।
মেট্রো রেলে দমদম থেকে ওঠার সময় রোজই হুড়োহুড়ি হয়। শক্তিমানেরা অপরকে ঠেলে ঠুলে উঠে বসার জায়গা পায়। বেশীর ভাগ মহিলা, শান্তিপ্রিয় নিরীহ আর প্রতিবন্ধী মানুষরা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে মিউজিক্যাল চেয়ারের মত খেলা দেখেন আর পরে ভিড় ট্রেনে উঠে একটু দাঁড়াবার জায়গা খোঁজেন। মেট্রো কর্তৃপক্ষ অন্তত, মহিলা ও প্রতিবন্ধীদের জন্য ট্রেনের দুই সীমান্তে আলাদা দরজা ও সীট চিহ্নিত করলে অনেকেই উপকৃত হবেন। কর্তৃপক্ষ একটু ভাববেন কী!”
সুখবর, এই আবেদন বা অন্য কারো দাবি মেনে কর্তৃপক্ষ মহিলা, প্রতিবন্ধী আর বয়স্কদের জন্য মেট্রো রেলে আলাদা ব্যবস্থা করে দিয়েছেন।
বাহ্।
খুব সুন্দর।ভাল পদক্ষেপের কথা জানতে পেরে ভাল লাগল।💐🙂
বাহ্।
Sothik dabi chili. Manus upokrito hoyechen.
ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ। এরকম আরও কিছু কিছু খবর দেবার ইচ্ছে রয়েছে।
সুন্দর দাবী ছিল এবং সেটা গ্রহণযোগ্য হয়েছে এটাই ভালো কথা।
সাহিত্য সবসময় সমাজের কথা ভাববে। কলমের থেকে শক্তিশালী কোন অস্ত্র আজও আবিষ্কার হয় নি।