তোমার পরশে
চন্দন আচার্য

যে আলো ছড়িয়ে ছিল শুরুর সময়ে
পূর্ণ জ্যোতি দীপ্তি তার গুপ্ত ফরমানে
এনেছিল সাথে করে কালের প্রণয়ে
ভরহীন আদিকণা সৃজন নির্মাণে ।
তোমার পরশে আসে শারীরিক ভর
গতি তার কমে এসে সাজায় মহল
অবশেষে গেঁথে গেঁথে তোলে বাড়িঘর
দাঁড়িয়ে দেখেছে কাল দিয়েছে টহল ।
তারপর বয়ে গেছে কত মহাকাল
প্রাণের খবর আনে পদার্থ শরীর
তারা ভরা কালে আসে খুশির সকাল
ধীরে ধীরে গড়ে ওঠে অতল গভীর ।
কতটা সময় আর প্রাণের যাত্রার
দাও প্রিয় দাও খুঁজে চির সে মাত্রার ।
এই কবিতায় অস্তিত্ব সম্পর্কিত আধুনিক যুক্তিনিষ্ঠ বস্তুবাদী দৃষ্টিকোণের সাথে স্থান পেল মিস্টিসিজম।
ধন্যবাদ ।
চমৎকার একটি কবিতা।
ধন্যবাদ ।
Thank u .