সিঁড়ির তলায় আলোচনা
শেষ কবে দেখেছি এখন আর মনে পড়ে না
বংশীধারী— এরকম এক লম্বা চওড়া মনোহরণ সিঁড়ি।
উড়ান সহায়ক পোশাক থেকে এত পালক
খসে পড়ছে কেন বল দিকি বাবু? কী ভাবছো হে?
কোনো সই সাবুত ছাড়াই যার ভিটে মাটি হস্তান্তর
হয়ে গেছে এক মাত্র তারই প্রাপ্য এই জবরদস্ত সিঁড়ি ?
দুপাশের কালো বর্ডার বেশ ভরসা করার মতো,
মাঝের সাদা অংশ দিয়ে নামিয়ে আনা যাবে গজদন্তমিনারবাসীদের—
এসো, দেখো হে এই আমাদের দুনিয়াদারির হট্টমেলা
এই আমাদের নুন ভাত আর ভাতের পাশে স্বপ্নপোড়া
ঐ তো আবার এক নিমেষে গিলে ফেললাম অশ্রুসজল পালা।
শুধু হারমনিয়ামে শিবরঞ্জনী রয়ে গেল জীবন ব্যাপি
সিঁড়ির প্রতি ধাপে ধাপে শ্বাসের বায়ু আটকে থাকে
সাহেব বিবি টেক্কা গোলাম ঝরঝরিয়ে পড়ে গেলে
কী মুস্কিলটাই না হতে পারে ভাবতে ভাবতে ভাবতে …
‘ভাতের পাশে স্বপ্নপোড়া’ বাহ সুন্দর।
অপূর্ব। “এই আমাদের নুন ভাত আর ভাতের পাশে স্বপ্ন পোড়া।”
এক নিঃশ্বাসে পড়ে ফেললাম।
সুন্দর।
সবাই কে অশেষ ধন্যবাদ৷ সবার কবিতা আমারও ভাল লেগেছে। অবেক্ষণকে অনেক শুভেচ্ছা। পথ কেটে এগিয়ে চলুক।
অনন্ত শুভেচ্ছা
সুন্দর।
কি সুন্দর। সত্যিই বার বার পড়তে হয়। স্বপ্নের মত লেখা। অসাধার!