আমাদের নাম – পিনাকী দত্ত গুপ্ত
পাখিটা উড়ে যেতেই, তুমি হেসে উঠলে। ভালো করে চেয়ে দেখলাম, মনে হলো, মনে হলো… কতদিন দেখিনি তোমায়। শরীর এলিয়ে রাখা বুড়ো মাঠটা পেড়োলেই তাল খেজুরের বন। ওরা রোদ পোহায়। আর, পাখিটা আমার কাছে দুদন্ড বসলেই ‘হাত নেড়ে ডাকে’। তোমার কপালের টিপ, দুচোখের কাজল, চুলের কাঁটা, এমনকি হাতের বালাটাও … কেন জানি আমার খুব চেনা চেনা লাগে। ভাবছি তোমায় একটা ঘুঙুর কিনে দেবো। ঘুম ভাঙতেই দেখি… পাখিটা বসে আছে। আমার বারান্দার মরচে ধরা রেলিঙে। ওর ঠোঁটে এক টুকরো চিরকুট। হাত বাড়িয়ে নিতেই, পাখিটা ফুড়ুৎ করে উড়ে গেলো। তোমরা আর আসোনি… চিরকুট টাও আমি খুলিনি। ওটা রাখি বুক-পকেটে। নিজের একটা নাম রেখেছি -‘নাগরিক’ আর তোমার? ‘অরণ্য’ .. |
বাহ্ সুন্দর লেখা
খুব ভালো লাগলো
ভাল লাগলো।
বাঃ।সুন্দর।