বিমূর্ত বাদুড়
রহিত ঘোষাল
ভোরের গ্রাম, দু’পাশের রাস্তার উপর পড়েছে মাদকতা মাখা সাপ ভোলানো কামিনির গন্ধ, চাদর মুড়ি দেওয়া অনিদ্রা – মৌতাত ছুঁয়ে ছুঁয়ে থাকা চায়ের দোকান।
জন্ম নাম তরল আছে, আছে ক্ষয়ে যাওয়া
না মঞ্জুর হয়ে যাওয়া সন্তাপ।
বউ তখনও নিখাদ ঘুমে, অনেকটা স্থবির গলানো স্বর্ণের মতো। হরলাল রায়ের ভাওয়াইয়া চেনাচ্ছে অন্তিম অন্ধকারকে অনুসন্ধিৎসা।
ঊষার অহংকারের প্রেতযোনির বিরুদ্ধে স্বেচ্ছাচার। কোলাহলের আবিল কল্কা এখুনি অসহ্য হুঙ্কার দেবে ক্ষিপ্র -কৃত্রিম মহাজাগতিক বেদনালোকে, জাদুর জ্বালা চিহ্নে – খড়গ চিহ্নে- বিমূর্ত বাদুড় চিহ্ন।।