সম্পাদকের কথা
নমস্কার
অত্যন্ত আনন্দের সঙ্গে জানাই, অবেক্ষণ পত্রিকা বহুদিনের কাগজ কালির সাজ ছেড়ে আজ তরঙ্গ কে মিতালী করে নতুন সাজে সেজে চলে এসেছে সমস্ত সাহিত্য-প্রেমী মানুষের একদম কাছে। অবেক্ষণ পত্রিকা চারদশকের বেশি সময় আগে একজন তরুণ লেখকের হাতে যখন জন্মেছিল, সঙ্গে ছিল অনেক স্বপ্ন আর ভালবাসা। তাই নতুন সাজে সাজলেও অবেক্ষণ পত্রিকার টিম সেই স্বপ্ন আর ভালোবাসা নিয়েই চলতে চায়। আমি সম্পাদনার দায়িত্ব মাথা পেতে নিলেও আসলে প্রতি পদক্ষেপে আমার সঙ্গে আছেন এক প্রতিভাধর কবি, সাংবাদিক আমার অনুজ। নইলে শুরুটাই হোতনা। এছাড়াও আমার সাহিত্য প্রেমী পুরো পরিবার আমার সঙ্গে আছেন প্রত্যক্ষ ভাবে তাই আমার আত্মবিশ্বাস অনেক গুন বেড়ে গেছে। আমাদের অবেক্ষণ পত্রিকা একদিন সকলের ভালোবাসার পত্রিকা হয়ে উঠবে, তেমনই প্রয়াস থাকবে আমাদের। অবেক্ষণ পত্রিকার টিমের কাছে উচ্চমানের সাহিত্যই একমাত্র বিবেচ্য।
যেহেতু, যাঁরা লেখা পাঠাবেন সকলেই অভিজ্ঞ, সকলেই সুরুচিসম্পন্ন মানুষ তাই নতুন করে বলছিনা উচ্চমানের সাহিত্য কাকে বলে। লেখা প্রকাশের ক্ষেত্রে টিমের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলে বিবেচ্য হবে। আমাদের আবেদন রাজনৈতিক , সামাজিক এবং সমস্ত বৈষম্যমূলক ক্ষেত্রের প্রতি আক্রমণাত্মক লেখা দেবেন না।
লেখা পাঠানোর জন্য সকলকে আমন্ত্রণ জানাই। ভালোবেসে লিখুন । ভালোবেসে পড়ুন।
সুন্দর স্বচ্ছ সম্পাদকীয়
১৯৭০ সালে অবক্ষণের জন্ম হলেও ১৯৭১ সালে সরকারি রেজিস্ট্রেশন পায়। সেই অর্থে পত্রিকার বয়স পঞ্চাশ বছর।এই পত্রিকাকে ভালবেসে অনেকেই এর সাথে যুক্ত হয়েছেন। অনেকেই আজ ইহোলোকে নেই। তাঁঁদেরকে শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করি।যাঁরা আছেন তাঁঁদের মধ্যে সাহিত্যিক স্বাধীনতা সংগ্রামী শ্রী পূর্ণেন্দু প্রসাদ ভট্টাচার্য ও কবি শ্রীগোবিন্দ ভট্টাচার্য । আমার দাদা রামকৃষ্ণ গোস্বামী ও আমি অনেক ঝড় ঝাপটার মধ্যেও পত্রিকাকে বাঁচিয়ে রাখার চেষ্টা করেছি। নব কলেবরে বর্তমান সম্পাদকের হাত ধরে অনলাইনে পুনঃ প্রকাশে আনন্দিত। আশীর্বাদ ও শুভেচ্ছা জানাই মন্দিরাকে।
খুব ভালোলাগল।
অনেক শুভেচ্ছা আপনাকে